
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ব্যবসা, ক্রীড়াপ্রেমী, সামাজিক ব্যক্তি ও গরীব অসহায় মানুষের হৃদয়ের স্পদন জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা। ব্যবসার আয়ের বড় একটি অংশ তিনি খেলাধুলা, সামাজিক ও অসহায়, গরীব ও ধর্মীয় কাজে ব্যয় করেন। সময়ের সাহসী সদাহাস্যজ্বল অরাজনৈতিক একজন ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা মানেই সহযোগিতার হাত। নীট কনসার্ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা’ এখন নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। সম্প্রতি ক্রীড়াপ্রেমী ও সমাজ সেবক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লার সামজিক ও ভাল কাজ থেকে দূরে রাখতে একটি চক্র নিখুঁতভাবে খেলতে চাই। তার প্রতিক্রিয়াই অনেকটা ফুঁসে উঠেছেন ব্যবসায়ী, ক্রীড়া প্রেমী ও সমাজের সচেতন মহল।
জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা বিষয়ে খোকন খাদেম বলেন, আমার জানামতে জায়গা কিনার ব্যপারে নীট কনসার্নের শক্তি খাটানোর কিছু শুনি নাই।
রাব্বি হোসাইন বলেন, দেশে বিদেশে অনেক বড় বড় কোটিপতি দেখেছি কিন্তু জাহাঈীৱ সাহেবেৱ মত এত ভালো মনেৱ মানুষ আমি দেখিনাই,বেশকিছু দিন আমি তাৱ সাথে ছিলাম অনেক ভাল মনের মানুষ,গরিব মানুষেৱ প্রতি তাৱ অনেক মায়া।
সেলিম সাগর মতামত বলেন, নিউজ লেখা খুব সহজ কিন্তু একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্টানের মালিক হওয়া সহজ নয়।
রায়হান খান বলেন, নীট কনসার্ন সেলিম ওসমানের না। ব্যবসায়ীক যে সেখানে মিটিং হতো। মিটিংয়ে উপস্থিত থাকতো।
সাদেক হোসেন বলেন, যারাই নিট নেট কনসার্ন গ্রুপ ও জাহাঙ্গীর মোল্লা সাহেবকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার করে তারা ভালো মানুষ নয়। তারা দেশ, সমাজের ভাল চায় না।
সাজ্জাদ সোয়ান বলেন, বর্তমানে আমাদের সমাজে কিছু আঝে বাজে লোক আছে যাঁদের পরের সুখ শান্তি দেখলে এলার্জি ছাড়াই, চুলকায় এই সমস্ত লোকেদের কাজই হচ্ছে সমাজের সম্মানিত লোকদের নিয়ে আজেবাজে সমালোচনা করা। একজন বিজনেস ম্যান সমাজে নানান পেশার মানুষের সাথে উঠাবসা হয়। এতে কি ওনার চরিত্র ঐ নানান পেশার মানুষের মতোন হয়ে গেলো ধিক্কার জানাচ্ছি ঐ সমস্ত নোংরা মন-মানসিকতার লোকেদের উপরে জারা সমাজের মানুষের সাথে বসবাস করেও নিজের মন-মানসিকতাকে ডাস্টবিনের ময়লা আবর্জনার মতোন উপস্থাপন করেন।
ইব্রাহিম রতন বলেন, মিথ্যা হলে প্রেস কাউন্সিলে মামলা সহ মানহানীর মামলা করা যেতে পারে, আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।
বেনজিত গুন বলেন, জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা (ব্যাবসহাপনা পরিচালক, নীট কনসার্ন গ্রুপ) উনার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মো: আহসান উল্লাহ বলেন, জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা (ব্যাবসহাপনা পরিচালক, নীট কনসার্ন গ্রুপ) উনার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
রবি হোসাইন বলেন, এতিম,গরিভ,অসহায় মানুষের পতি তার অনেক ময়া, কত যে এতিম মেয়েদের সে নিজ খরচে বিয়ে দিয়েছে সেটা আর একদিন বলবো।আজ বলি তার খেলার ব্যাপারে।২০২২ সালে কাতার WORLD CUP চলাকালিন জাহাঈীর হোসেন মোল্লা সাহেব ২৫ দিন কাতারে থেকে অনেক গুলি খেলা দেখেছে,মজার ব্যাপার হলো সে কাতার আসার কথা ছিলো ২৬-১১-২২তারিখে।
২৩-১১-২২ তারিখ সকাল বেলা আমি ফোন করে তাকে জিগ্যাসা করলাম BOSS আপনে কবে কাতার আসতাছেন সে বল্লো রবি ভাই আমি ২৬ তারিখে আসবো । আমি বল্লাম BOSS কাল Brazil লের খেলা আমি আপনার জন্য টিকেট কিনে রেখেছি ,সে অনেক খুশি হয়ে হাসি দিয়ে বল্লো বলেন কি রবি ভাই Brazil তো আমার পছন্দের টিম আমি কালই কাতার আসতাছি ।তারপর আর কি যেমন কথা তেমন কাজ ২৪ তারিখ বিকাল ৫ টা বাজে BOSS কাতাৱ ইয়াৱপোট এসে হাজিৱ।তাৱপৱ আমি তাকে গাড়িতে কৱে সোজা কাতাৱ লুসাইল স্টেডিয়ামত ৯ টায় খেলা শুৱু হলো ,সে কি খুখি ,আমি খেলার চেয়ে বেশি উপবোগ করেছি তাৱ আনন্দ ও খুশি কে Brazil সেই দিন জিতেছিলো অনেক আন্দ কৱে ৱাত দুই টা বাজে ৱুমে এসেছি তাৱসাথে বসে Brazil খেলা দেখতে পেৱে আমি নিজে কে অনেক ধন্য মনে কৱি সেইদিন তাকে দেখে আমি বুজেছি খেলাৱ জন্য একটা মানুষ কতটুকু পাগল হতে পাৱে।
জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর নারায়ণগঞ্জের ভোল পাল্টানোর হিড়িক পড়েছে তবে আমি ভোল্ট পাল্টাই নি। আমি কখনো কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলাম না। আজও নাই। গত ৪ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন নীট কনসার্ন গ্রুপ। বৃহস্প্রতিবার নীট কনসার্ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লাসহ সাবেক খেলোয়ারদের একটি টিম জেলা প্রশাসকের সাথে এ সাক্ষাৎ করেন। এসময় খেলাধুলার মান উন্নয়ণে জেলা প্রশাসকের সার্বিক সহযোগীতা চান নীট কনসার্ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা।
নীট কনসার্ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা বলেন, আমরা জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট আবেদন জানিয়েছি একটি সাব কমিটি করে দিলে আমরা নারায়ণগঞ্জের ক্রিকেটকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করবো। আগামী মাসে কয়েকটি খেলা রয়েছে, আগামীতে মাস্টার কাপ টুর্নামেন্ট রয়েছে স্পন্সর করবে নীট কনসার্ন গ্রুপ। জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা বলেন, আশা করছি আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যেই নারায়ণগঞ্জের ক্রীড়া ব্যবস্থাকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করতে পারবো।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক জানান, নারায়ণগঞ্জে খেলাধুলার চর্চা হওয়ায় জাতীয় পর্যায়ে অনেক খেলোয়াড় অংশ গ্রহন করে থাকে। ক্রীড়া ব্যবস্থা এগিয়ে নিতে নীট কনসার্ন গ্রুপ সকল প্রকারের সহযোগিতার আশ্বাস দেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক।
এ সময় দেশের খ্যাতিমান কয়েকজন জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াররা উপস্থিত ছিলেন।