
নারায়নগঞ্জ ক্রাইম নিউজ:
ঢাকা: মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ
গ্রেপ্তার ইউপি চেয়ারম্যান ২০১০ সাল থেকে প্রশ্ন ফাঁস চক্রের সঙ্গে জড়িত।
২০১৭ সালের মেডিকেল প্রশ্ন ফাঁসের একটি মামলায় আসামি। তিনি উত্তরবঙ্গের অসংখ্য শিক্ষার্থীকে অনৈতিক উপায়ে মেডিকেলে ভর্তি করিয়ে টাকা বেশি আয় করেছেন।
সিআইডির এ কর্মকর্তা জানান, চেয়ারম্যান হোসেনের মাধ্যমে ২০১০ সালে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন পেয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। এরপর যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে দিনাজপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে সার্ভেইলেন্স মেডিকেল অফিসার হিসেবে যোগ দেন। ফয়সাল নিজেও পরে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িয়ে পড়েন।
গ্রেপ্তার আসামি দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বাসিন্দা। দুজনই একই স্কুলে পড়ার সুবাদে ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ২০১৫ সালে এক মামার মাধ্যমে মেডিকেলের ফাঁসকৃত প্রশ্ন পান ও বকুলকে সরবরাহ করেন। বকুল ভর্তিচ্ছু চার ছোট ভাইয়ের কাছে সে প্রশ্নপত্র বিক্রি করেন। ওই চারজনই বিভিন্ন মেডিকেলে সুযোগ পেয়েছেন।